MOGHALMARI | Buddhist Archaeological Site | West Midnapore:

মোগলমারি বা মোগলমারি হল পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর মহকুমার দাঁতান II সিডি ব্লকের একটি গ্রাম এবং একটি প্রত্নতাত্ত্বিক খনন স্থান। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অশোক দত্তের নেতৃত্বে 2002-03 সালে শুরু হওয়া স্থানটির খননকালে 6 থেকে 12 শতকের মধ্যে একটি বৌদ্ধ বিহারের উপস্থিতি প্রকাশ পেয়েছে। রাজ্য প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তর নভেম্বর 2013 সালে এই স্থানটির একটি বিশদ খনন শুরু করার ফলে বেশ কয়েকটি নিদর্শন এবং ছয়টি ট্যাবলেট পাওয়া যায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অশোক দত্তের নেতৃত্বে প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল 2003 সালে মোগলমারি সাইটের প্রথম বিশদ খনন শুরু করেছিল। 2003-04 সালে খননের প্রথম পর্যায়ে, মোঘলমারী গ্রামের দুটি স্থান খননের জন্য নির্বাচন করা হয়েছিল। যদিও MGM1 নামের প্রথম সাইটটি ভূপৃষ্ঠের উপর বিছিয়ে ইট দিয়ে একটি কাঠামোগত ঢিবি নিয়ে গঠিত, যা স্থানীয়ভাবে সখিসেনার ঢিবি বা সাশিসেনার ঢিবি নামে পরিচিত। MGM2 নামের অন্য সাইটটি বর্তমান আবাসস্থলের উপর অবস্থিত, স্তূপের পাঁচটি বৃত্তাকার ইটের ভিত্তি এবং ভূপৃষ্ঠে ছড়িয়ে থাকা মৃৎপাত্র রয়েছে। প্রথম সাইটটি উত্তর-দক্ষিণে চলমান একটি প্রাচীর সমন্বিত সাইটের পশ্চিম অংশে একটি ত্রিরথ প্রক্ষেপণ প্রকাশ করেছে যা একটি ছোট সন্ন্যাস কমপ্লেক্সের প্রাচীর বলে মনে করা হয়। খননের ফলে অন্যান্য পুরাকীর্তি ছাড়াও বর্গাকার/আয়তাকার কাঠামো (কোষ হিসাবে বিবেচিত) প্রকাশ পেয়েছে। দ্বিতীয় সাইটটি স্তুপের ভিত্তি হিসাবে বিবেচিত তিনটি বৃত্তাকার ইটের কাঠামো প্রকাশ করেছে। নিদর্শনটি 6-7 শতকের অন্তর্গত বলে ইঙ্গিত পাওয়া যায়। আরও খননের ফলে 55 সেন্টিমিটার পলি জমা হয়েছে এবং সেই স্তরের নীচে পাওয়া নিদর্শনগুলি কালো এবং লাল মণি নিয়ে গঠিত। 2006-07 সালে MGM1 এবং MGM3 নামে আরেকটি সাইটে ব্যাপক খনন শুরু হয়। খননের ফলে ফুল, প্রাণী এবং মানুষের মূর্তি সমন্বিত স্টুকো সজ্জায় আচ্ছাদিত একটি দীর্ঘ প্রাচীর প্রকাশ পেয়েছে এবং কাঠামোর নির্মাণের দুটি স্তরের প্রমাণও রয়েছে। খননের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হল একটি স্লেট পাথরের উপর একটি বুদ্ধমূর্তি আবিষ্কার। 2012 সালে খননের আরেকটি দফায় দেয়ালে বিভিন্ন স্টুকো মূর্তি পাওয়া যায়, যার মধ্যে কেন্দ্রীয় উপাদান হিসেবে বুদ্ধের মূর্তি রয়েছে এবং বোধিসত্ত্ব এবং বৌদ্ধ শিলালিপি দ্বারা সংরক্ষিত রয়েছে। খননের ফলে সাইটটির পূর্ব ও দক্ষিণ অংশে একটি প্রদক্ষিণ পথও পাওয়া গেছে। খননের ফলে একটি কেন্দ্রীয় মন্দিরের কাঠামোও পাওয়া গেছে যার চারপাশে একটি বর্গাকার প্রাঙ্গণ রয়েছে। খননকারী দলের অন্যতম সদস্য রজত সান্যালের মতে, কাঠামোটি বৌদ্ধধর্মের বজ্রযান পর্বে নির্মিত হয়েছিল, যেখানে বৌদ্ধধর্মে দেবতা পূজা শুরু হয়েছিল, যা জাম্বালা এবং সরস্বতী সহ দেয়ালে দেবতার মূর্তিগুলির উপস্থিতি থেকে অনুমান করা যেতে পারে। . মূর্তি এবং নিদর্শনগুলি মধ্য গঙ্গা অঞ্চলের গুপ্ত ঐতিহ্যের প্রভাবের প্রমাণ দেয়। কোলকাতা থাকে সোজা এনএইচ 16 ধোর কোলাঘাট হয় 160 কিমি ড্রাইভ কোরার পার একটু মনোযোগ কোরতে হবে মোগলমারি খনন সাইট রোড, আপনদের তথ্য এর জাননো খুব সাবধানে রাস্তা ক্রস কোরে বিপরীত গলি আস্তে হব এবং এর সাথে গুগল ম্যাপ অনুসরণ করুন ba কোরে নেবেন। ন্যাশনাল হাইওয়ে অথার্টিয়ার বা লোকাল প্রসাসনর কাছ আমাদের অনুরোধ রোইলো এই স্থানে একটা ভাল সাইনবোর্ড উজ্জ্বল পরীস্কর সাইনবোর্ড নির্মাণ করার যাতে দর্শনার্থীরা দূর থাকে ভালো ভাবে বুঝতে পারেন তিনি তার গন্তব্য স্থলে চলে এসেছেন যায় দর্শনার্থী দের দুর থাকতে বুঝতে কোন আসুবিদ না হ্যায়। নইলে মোগলমারী খনন সাইট রোডের প্রবেশ পথ বোঝা খুবই কঠিন। ইতিহাস কে জানতে এবং একদিনের জন্য কাছে পিঠে ডে ওয়াটিং জন্য অনায়াসে ঘুরে আস্তে পারেন এই জায়গাটি. বর্তমান প্রশাসন এবং লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এর সহযোগিতায় আজ এই জায়গাটি হেরিটেজ হিসাবে মান্নত পেয়েছে এবং বর্তমান প্রশাসনের কাছে আমাদের অনুরোধ রাইহলো এই জায়গায়র আরো বিস্তারিত খনন কার্য চালানো এবং ইতিহাস কে পুনর্ধার করা এন্ড সাধারণ মানুষের কাছে তা উন্মোচন করা, বহু নাজা ইতিহাস মানুষের কাছে তুলে ধার। আমাদের পরবর্তী ভিডিও কুরুম্বারা ফোর্ট , আমাদের। #moghalmari #buddhist #archaeological #westmidnapore Pathra Temple: https://youtu.be/q6USYorDJEg Susunia Hill : https://www.youtube.com/watch?v=voUVVAEg9aQ&t=2s Baranti Hill : https://youtu.be/CbjKPRTu-s0 Mukutmanipur : https://youtu.be/vqLZnnfMeuI Joychandi Pahar : https://youtu.be/s27DbUGsogE Baranti Hill : https://www.youtube.com/watch?v=CbjKPRTu-s0 Vizag : https://youtu.be/ka9lVVpXmpg Jhargram : https://youtu.be/g5LZgREdwrA Jhargram : https://youtu.be/pZTbn2YedXs Jhargram : https://youtu.be/X-QBI5-wmNo Gopaljew mandir: https://youtu.be/F5IdM3talh8

ANICUT DAM:

The Kangsabati River framework (likewise differently known as the Kasai and Cossye, and totally unrelated to the Kasai River in Africa ), ascends from the Chota Nagpur level in the province of Jharkhand, India, and goes through the areas of Purulia, Bankura, and Paschim Medinipur in West Bengal prior to depleting in the Bay of Bengal.

Subsequent to ascending close to Jhalda in the Chota Nagpur level in the Purulia locale, it passes by Khatra and Ranibandh in the Bankura region, and afterward enters Paschim Medinipur in the Binpur region. It is joined by Bhairabbanki. At Keshpur the stream parts into two. The northern branch courses through the Daspur region as Palarpai and joins the Rupnarayan River. The other branch flows in a south-easterly bearing and on joining the Kaliaghai River shapes the Haldi River, which streams into the Hooghly River at Haldia. Mukutmanipur, Midnapore, and Kharagpur are towns on or close to the banks of this waterway. Kangsabati Project The Kangsabati Project was begun in 1956 as a component of the Indian Second Five-year Plan to give water to 3,484.77 km² of land in the locale of Paschim Medinipur, Purba Medinipur, Bankura, and Hooghly. It includes water system land utilizing water from the Kangsabati River, as well as the Shilabati and the Bhoirobbanki waterways. As a component of the Project, a 38 m high and 10,098 m long dam was developed at Khatra. An Ancient Dam based on the Kangsabati River close to Midnapore in 1872 was likewise added to the activities of the undertaking.

 HISTORY OF LALGARH RAJBARI:

As the Lalgarh legend goes, a champion with an enormous blade killed on a solitary day 11,000 Maratha marauders who were battling against the neighbourhood lord's military. In a Lalgarh living under the consistent dread of Maoist brutality now, the blade has turned into the main comfort this puja. Individuals of Lalgarh are enthusiastically anticipating the exceptionally old "astra puja" on Ashtami, when the sword is loved alongside Goddess Durga at the Rajbari by the relatives of the regal family. "The obscure fighter alone had killed 11,000 Bargis when the Maratha looters attacked Lalgarh at some point somewhere in the range of 1741 and 1751. Prior to leaving, he had abandoned the sword. From that point forward, the weapon has turned into an image of force in our family. We love it consistently on Ashtami alongside the Durga symbol, which is just about 300 years old," said Darpanarayan Sahash Roy, one of the relatives of the illustrious family. "We regard the sword. Our precursors accepted that our family god Radhamohan Jiu had appeared as the champion and saved us from the Bargis," Roy added. At a point when the disposition of the inhabitants has been hosed by the Maoists raising their heads again in Lalgarh, as demonstrated by the new killings of three political forerunners in Jungle Mahal, the "astra puja" is the main fascination this bubbly season. "At the point when Mamata Banerjee came to drive, we enjoyed imagining that harmony would be reestablished in Jungle Mahal. In any case, the Maoists have gotten back to Jungle Mahal and have begun killing individuals. Between August 24 and September 25, three people (Trinamul pioneers Lalmohan Mahato and Rabindranath Mishra and Jharkhand Janamukti Morcha pioneer Rabindranath Bose) have been shot dead," said Swapan Mahato, who claims a betel shop in Lalgarh market. "The Durga Puja isn't sufficient to lift our mindsets." We will see the astra puja at the Rajbari tomorrow. At any rate, it will be an alternate encounter," he added. The blade was taken to a lake close to the Rajbari earlier today and washed as a feature of customs before it was set in the Durga Mandap. The mentality of individuals is likewise reflected in the dull Lalgarh Sarbojonin Durga Puja, which is coordinated by neighbourhood adolescents. "Apparently, individuals are not keen on the puja this year. A few wouldn't pay for membership. The people who paid gave sums between Rs 5 and Rs 10. Last year, we had a financial plan of Rs 25,000. Be that as it may, this year, we have not figured out how to gather Rs 15,000 How could a legitimate puja be coordinated with a particularly insignificant total?" Soumen Tewari, the secretary of the puja board, agreed. "The nearby individuals had not shown a lot of interest in the Ashtra puja in the past couple of years. In any case, this year, it has created a tonne of energy." 

 

কুরুম্বেরা ফোর্ট | Kurumbera Fort:

বাংলার গৌরবময় দিনে নির্মিত একটি আকর্ষণীয় দুর্গ কমপ্লেক্স যা অস্পষ্টতার মধ্যে পড়েছিল তা হল, খড়গপুর থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত কুরুম্বেরা দুর্গ। কুরুম্বেরা দুর্গ যার নাম কুরুম থেকে এসেছে যার অর্থ পাথর এবং বেরা যার অর্থ বেড়া এবং সম্মিলিতভাবে স্থানীয় ভাষায় পাথর দ্বারা বেষ্টিত এলাকা কেশিয়ারি ব্লকের ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ গগনেশ্বর গ্রামে অবস্থিত। চারিদিক সবুজের বুকচিরে, গ্রামের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ ও দৃশ্য দেখতে দেখতে আমরা এগিয়ে চলেছি কুরুম্বেরা ফোর্টের দিকে। কুরুম্বেরা ফোর্ট যাবেন কি করে? কলকাতা থেকে গগনেশ্বরে পৌঁছানোর জন্য, NH-16 ধোরে সোজা খড়্গপুর, সেখান থেকে প্রায় 27 কিমি দূরে, বেলদার দিকে বাঁদিকে ঘুরুন এবং কেশিয়ারি থেকে প্রায় 2 কিমি দূরে কুকাই নামক একটি গ্রামের মোড়ে পৌঁছান। কংক্রিটের (পাকা) রাস্তায় ডানদিকে ঘুরুন, গগনেশ্বর গ্রাম, কুকাই থেকে প্রায় 2 কিমি দূরে অবস্থিত। এখানেই আপনি কুরুম্বেরা ফোর্ট দেখতে পাবেন, যা বাংলার ইতিহাসের প্যাচওয়ার্ক কুইল্টের একটি আকর্ষণীয় উদাহরণ। এর ছোট কোয়ার্টার এবং মন্দির সহ, দুর্গটি ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ (আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া) এবং প্রাচীন স্মৃতিস্তম্ভ আইনের অধীনে একটি সুরক্ষিত স্মৃতিস্তম্ভ। ফর ইওর ইনফরমেশন, যারা কুরুম্বেরা ফোর্ট আসবেন তারা অবশ্যই মোঘলমারি বৌদ্ধ বিহার ঘুরে যাবেন, যা হোলো মাটির নিচে থেকে উদ্ধার করা এক ষষ্ঠ শতাব্দী প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। কুরুম্বেরা ফোর্ট থেকে মোঘলমারি দূরত্ব হোলো মাত্রা ১৭ কিমি।

মূল প্রবেশদ্বারটি চার দিকে খিলানযুক্ত করিডোর সহ একটি খোলা প্রাঙ্গণের দিকে নিয়ে যায়। কমপ্লেক্সটিতে রুক্ষ পাথর এবং চুনের প্লাস্টার দিয়ে তৈরি একটি 15 ফুট উঁচু ঘের রয়েছে। ঘেরটি প্রায় তিনশো বারো ফুট লম্বা এবং বাইরের দিকে দুশো তিপান্ন ফুট চওড়া। খিলানযুক্ত করিডোরগুলি বিশাল ল্যারাইট ব্লক দিয়ে তৈরি প্রায় চার ফুট চওড়া। বারান্দার অভ্যন্তরভাগটি ক্লোইস্টারে বিভক্ত বলে মনে হয় প্রতিটি ক্লোইস্টারে একটি খিলান রয়েছে যা প্রায় দশ ফুট উঁচু এবং এর মূল পাথরে একটি বিশদ পদ্মের প্যাটার্ন রয়েছে। খিলানগুলি কর্বেল ধরণের বলে মনে হয় যা ওডিয়া স্থাপত্য শৈলীর দিকে ঝোঁক নির্দেশ করে। ঐতিহাসিকরা বলছেন যে এখানে প্রথমে উনসত্তরটি স্তম্ভ ছিল কিন্তু মাত্র বাষট্টিটি টিকে আছে।

কাঠামোটি ওডিশার মধ্যযুগীয় স্থাপত্যের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, পাশাপাশি পরবর্তী মুঘল স্থাপত্যের উপাদানগুলিকেও অন্তর্ভুক্ত করে। দুর্গটিতে একটি বলির বেদি সহ একটি প্ল্যাটফর্মের উপরে একটি তিন-গম্বুজ কাঠামো রয়েছে। যদিও এই দুর্গের বেশিরভাগ অংশ এবং এর কাঠামোগুলি ধ্বংসস্তূপে রয়েছে, তবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া বাইরের স্তম্ভগুলির তীরে সিমেন্ট এবং চুন মর্টার ব্যবহার করে কাঠামোগুলিকে ধসে যাওয়া থেকে রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট প্রচেষ্টা নিয়েছে। স্তম্ভগুলি একটি ছাদকে সমর্থন করে যা একটি ফুলের আকারের। বাম-গম্বুজের পিছনে বৃত্তাকার স্তম্ভ ব্যবহার করা হয়েছিল। এই দুর্গের স্থাপত্য ওডিশার বালাসোর জেলার রায়বনিয়া দুর্গের সাথেও দারুণ মিল রয়েছে।

Pathra Temple: https://youtu.be/q6USYorDJEg Susunia Hill : https://www.youtube.com/watch?v=voUVVAEg9aQ&t=2s Baranti Hill : https://youtu.be/CbjKPRTu-s0 Mukutmanipur : https://youtu.be/vqLZnnfMeuI Joychandi Pahar : https://youtu.be/s27DbUGsogE Baranti Hill : https://www.youtube.com/watch?v=CbjKPRTu-s0 Vizag : https://youtu.be/ka9lVVpXmpg Jhargram : https://youtu.be/g5LZgREdwrA Jhargram : https://youtu.be/pZTbn2YedXs Jhargram : https://youtu.be/X-QBI5-wmNo Gopaljew mandir: https://youtu.be/F5IdM3talh8 #fort #archaeological #heritage

 

Petrapole-Benapole, Indo-Bangaladesh Border:

Petrapole is the Indian side of Petrapole-Benapole line designated spot among India and Benapole of Bangladesh, on the Bangladesh-India line, close to Bongaon in North 24 Parganas area of West Bengal. Petrapole line is the main land port in south Bengal. It is additionally the biggest land customs station in Asia. 

Petrapole is in the area of North 24 Parganas and is around 95 km from Kolkata on the National Highway 112 (in the past NH 35). The closest town and traveler rail station is Bongaon. 

The biggest land port in South Asia, ICP Petrapole is situated along the global boundary among India and Bangladesh, a ways off of around 80 kms from the city of Kolkata. 

Petrapole (India)- Benapole (Bangladesh) is a significant land line crossing for India-Bangladesh both as far as exchange and traveler development. 

Almost 30% of land-based exchange among India and Bangladesh happens through ICP Petrapole 

Since its operationalization in February 2016, the ICP has been seeing an expanding number of traveler development with a normal of 22 lakh individuals crossing the boundary post on either sides every year.

Year	Total Trade (Crores)	Cargo Movement (No’s)	Passenger Movement (No’s)
2017-18	18,799.39	1,45, 857	26,63,107
2018-19	21,380.90	1,63,555	23,54,962
2019-20	20,606.44	1,54,568	24,76,191

 

PATHRA TEMPLE:

Pathra, on the bank of the stream Kangsabati, is a town of sanctuaries. There are 34 sanctuaries in the town, all over 200 years of age. Scarcely 10 km from Midnapore town, this common village is a secret stash for the people who like to turn back the clock.

The historical backdrop of Pathra returns to the Gupta age, when the spot was the hinterland of Tamralipta port, a door to southeast Asia. From eighth Century to twelfth Century, it was a significant center for Hindus, Jains and Buddhists. A great Vishnu Lokeshwar sculpture recovered in the town in October 1961 uncovered the two Hindu and Buddhist impacts, showing that specialists of the two religions regularly visited Pathra.

The downfall began as the rich families moved base from the town and oblivious neighborhood inhabitants began vandalizing the sanctuaries. A significant number of the designs were diminished to rubble. There was neither any drive from the public authority nor from the scholastic circle to save the designs.

The endeavors of a nearby occupant named Yeasin Pathan and a modest bunch of researchers from the mid-1960s at long last drag organic product as government award and specialized help from IIT Kharagpur in saving the sanctuaries. A cut of Bengal's radiant past was rescued at the last possible second.

Today, 28 out of 34 sanctuaries in Pathra are under the management of the Archeological Survey of India. It has fixed 18 sanctuaries. A non-government association named Pathra Archeological Preservation Committee likewise cares for the constructions.

The navaratna sanctuary on the western bank of the waterway is the most stupendous. The 250-year-old, 40-ft high design has nine pinnacles and numerous earthenware boards on its dividers. A little aatchala sanctuary laid out in 1816 stands in a similar compound.

Only inverse to it is a group of three aatchala sanctuaries and a little navaratna sanctuary called Shivalaya. Earthenware works of art embellish these sanctuaries, as well. Behind them is a Durga dalan, a sanctuary like construction made of stone.

Some distance away is one more gathering of pancharatna sanctuaries, worked in the normal Bengal style and enhanced with earthenware models.

The vast majority of the sanctuaries offer looks at Islamic engineering styles. Plaster lime and shell are the fundamental materials utilized.

The earthenware boards that actually exist bear pictures of Ram, Balaram, Radha and Krishna, Dashavatar, Hanuman, Durga and hunting. Most of the sanctuaries are committed to Krishna, Vishnu and Shiva.

The second greatest sanctuary of Pathra is a Sitala sanctuary prevalently known as Burimar than. It, as well, is 40 ft high. The other significant sanctuaries are Sarba Mangal, Kalachand, Das Mahavidya and Hansa.

There's additionally a straightforward yet appealing rasmancha, worked in 1832. It has nine little pinnacles.

City arranging understudies at IIT Kharagpur have done broad examination on Pathra. They have proposed to foster the town as a legacy the travel industry objective.

Trip tips:

Pathra is a two-hour drive from the city. The street inside the town can be hard to explore after a spell of downpour. Pathra can be reached through Kharagpur too. Contact Pathra Archeological Preservation Committee (Phone: 9932785126) for extra data. Pack food and water.

How to reach :

From Kolkata to Pathra Temple  Total Distance – 136 KM

NH-16 – Panskura – Debra – Medinipur – Hatihalka – Pathra Road followed…..

 

তমলুক রাজবাড়ি ইতিহাস:

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ধর্মীয় স্থান যা মহাভারতের যুগ থেকে পরাধীন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে ধারণ করে, তমলুকের তাম্রলিপ্ত রাজ্য প্রাসাদটি আজও দাঁড়িয়ে আছে। তমলুক, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহকুমা শহর এবং বহু প্রাচীন মহাজনপদগুলির মধ্যে একটি যার অসংখ্য ইতিহাস এখনও জনাকীর্ণ রাস্তা এবং অগভীর গলিগুলিতে লুকিয়ে আছে, তমলুক রাজবাড়ি প্রাচীন তাম্রলিপ্ত শহরের অন্যতম প্রধান নিদর্শন। . মহাভারতের প্রাথমিক পর্যায়ে, তাম্রলিপ্ত রাজা দ্রৌপদীর স্বয়ম্বর সভায় অন্যান্য ক্ষত্রিয় রাজাদের সাথে উপস্থিত ছিলেন, কিন্তু অন্যদের মতো, তিনিও মাছের চোখকে লক্ষ্য করতে ব্যর্থ হন, তৃতীয় পাণ্ডব অর্জুন তাম্রলিপ্ত রাজা যুধিষ্ঠিরের রাজসূয়ার সময় বিভিন্ন স্থানীয় রাজাদের সাথে হাজির হন। যজ্ঞ এবং পরে কুরুক্ষেত্রের মহাযুদ্ধে তাম্রলিপ্ত রাজা পাণ্ডবদের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন। এই ঘটনাগুলি থেকে বোঝা যায় যে তাম্রলিপ্ত মহাভারত যুগে অর্থাৎ 3100 থেকে 4500 খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে ভারতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করেছিল।

তমলুক রাজবংশের রাজাদের তালিকা থেকে বোঝা যায় প্রথম রাজার নাম ছিল ময়ূরধ্বজ এবং তার পুত্র তাম্রধ্বজ। মূলত নর্মদা নদীর তীর থেকে, দক্ষিণ ভারত থেকে পরাক্রমশালী মহিষ্য-ক্ষত্রিয়রা মধ্যপ্রদেশ থেকে উড়িষ্যা পর্যন্ত বিজয়ের যাত্রা শুরু করে এবং শেষ পর্যন্ত তারা মেদিনীপুরে এসে ময়ূরধ্বজকে তাদের প্রথম রাজা নির্বাচিত করে একটি স্বাধীন রাজ্য গড়ে তোলে। জৈমিনী-ভারত ও কাশীদাসী মহাভারতে বর্ণিত একটি ঘটনা অনুসারে, ময়ূরধ্বজের অশ্বমেধ যজ্ঞের ঘোড়াটি অর্জুনের ঘোড়ার কাছে এসে তাম্রধ্বজ ও শ্রীকৃষ্ণ, অর্জুনের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়। সেই যুদ্ধে কৃষ্ণ ও অর্জুন পরাজিত হয়ে অজ্ঞান হয়ে যান। এই ঘটনার পর তাম্রধ্বজ রাজধানী রত্নপুরে ফিরে আসেন এবং পিতা ময়ূরধ্বজকে যুদ্ধের কথা জানান। যুদ্ধের ফলাফল জানার পর পরম কৃষ্ণভক্ত ময়ূরধ্বজ অত্যন্ত দুঃখিত হয়ে তাঁর পুত্রকে মহা অভিশাপ দেন। বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ হিসেবে শ্রীকৃষ্ণ এবং অল্প বয়সে অর্জুন রাজধানী রত্নপুরে প্রবেশ করেন। তারা ময়ূরধ্বজকে বলেছিল যে তার ছেলে একটি সিংহ দ্বারা বন্দী হয়েছে এবং যদি সে তার শরীরের অর্ধেক তাকে দান করে তবে সিংহ তার পুত্রকে ছেড়ে দেবে। শোনা মাত্রই ধার্মিক ময়ূরধ্বজ দেহ দান করতে প্রস্তুত হলেন। তাঁর নিঃস্বার্থ দান দেখে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁকে তাঁর নিজের রূপের দর্শন দেন। পরবর্তী ক্ষেত্রে, তাম্রধ্বজ রাজধানী রত্নপুরে কৃষ্ণ-অর্জুনের একটি যুগল মূর্তি স্থাপন করেছিলেন। যাইহোক, এই ঘটনাটি নিয়ে মতভেদ রয়েছে, অনেক ইতিহাসবিদদের মতে রত্নাপুরের এই ঘটনাটি নর্মদা নদীর তীরে মহিষমতিপুর (বাহুবলী চলচ্চিত্রে চিত্রিত গল্প) এর সাথে সম্পর্কিত।

কথিত আছে যে তাম্রলিপ্তের রাজা গোপীচাঁদ একবার হিন্দু মন্দিরের ভিতরে দেবতার সামনে এক ব্রাহ্মণের শিরচ্ছেদ করেছিলেন। এই ঘটনার পর তিনি গঙ্গাসাগরে গঙ্গায় আত্মহত্যা করেন, তখন ককর প্রদেশের কৈবর্ত রাজার হাজার হাজার সৈন্য তাম্রলিপ্তের রাজধানী লুট ও পুড়িয়ে দেয়। 13 শতকে কালু ভূঁইয়া নামে একজন ব্যক্তি তাম্রলিপ্ত রাজবংশ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। তিনি তাম্রলিপ্তের 39তম রাজা ছিলেন এবং এর পরেই, রাজবংশের পরবর্তী নয়জন রাজা গর্ব সহকারে ভূঁইয়া উপাধি ব্যবহার করেন। তাম্রলিপ্তের মুক্ত শাসকরা পরাধীন হয়ে পড়ে। যা রাজা শ্রীমন্ত রায়ের সময় থেকে স্পষ্ট হয়ে ওঠে, একটি দীর্ঘস্থায়ী পারিবারিক কলহের সূত্রপাত ঘটে এবং রাজা কমল নারায়ণের শাসনামল পর্যন্ত তাম্রলিপ্ত রাজপরিবার ভেঙে যায়। এই সুযোগে পারিবারিক কলহের সুযোগ নিয়ে ১৭৫৭ সালে একজন মুসলিম শাসক খাজা-দিদার-বেগ তমলুক সিংহাসনে শপথ নেন। দশ বছর ধরে নিজের হাতে রেখেছিলেন। 1767 খ্রিস্টাব্দে খাজা-দিদার-বেগের মৃত্যুর পর, দুই রানী, রানী সন্তোষপ্রিয়া (রাজা নরনারায়ণ রায়ের স্ত্রী) এবং রানী কৃষ্ণপ্রিয়া (রাজা কৃপা-নারায়ণ রায়ের স্ত্রী), ইংরেজ গভর্নরের আদেশে যৌথভাবে তাদের রাজ্য ফিরে পান। লর্ড ক্লাইভ এবং মুর্শিদাবাদের নবাব। ফলস্বরূপ, দুই রানী ব্যাচবেরে গড়তে রানী কৃষ্ণপ্রিয়া এবং পদুবাসম গড়তে রানী সন্তোষ-প্রিয়ার মতো সমানভাবে জমিদারি উপভোগ করতে থাকেন।

বাংলার অমর কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁর কৈশোরের কিছু সময় এই তমলুক রাজপ্রাসাদে বাস করেছিলেন। তৎকালীন রাজা লক্ষ্মীনারায়ণ রায়ের সঙ্গে কবির পিতা রাজা নারায়ণ দত্তের বিশেষ বন্ধুত্ব ছিল। মাইকেল যখন খ্রিস্টধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন এবং বিদেশ যেতে চলেছেন, তখন তাঁর পিতা নারায়ণ দত্ত তাঁকে তমলুক প্রাসাদে তাঁর বন্ধুর বাড়িতে রেখে যান।

কথিত আছে, ষষ্ঠ শতকের দিকে এই প্রাসাদে দুর্গাপূজা শুরু হয়। এরপর 1938 সালে যখন বাংলার বিপ্লবীরা দেশে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন, সেই সময়ে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু একটি জনসভায় ভাষণ দিতে তমলুক আসেন। এটা জানার পর পুরো আয়োজন করেছিলেন তৎকালীন রাজা সুরেন্দ্র নারায়ণ রায়। কথিত আছে যে নেতাজি সেই বছরের 11শে এপ্রিল একটি সভা করেছিলেন এবং এর জন্য মিঃ রায় গড়ের

একপাশের সমস্ত গাছ পরিষ্কার করে সমাবেশের জন্য একটি জায়গা তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই ঘটনার পরপরই রাজা সুরেন্দ্র নারায়ণ রায় ব্রিটিশ সরকারের হাতে গ্রেফতার হন। তখন থেকে তমলুক রাজপরিবার স্বাধীনতা সংগ্রামে জড়িয়ে পড়ে। ব্রিটিশ সরকারের রোষের মুখে দুর্গাপূজা বন্ধ হয়ে গেছে। এরপর অনেকবার দুর্গাপূজা বন্ধ হয়ে আবার রাজপ্রাসাদের সীমানার মধ্যে শুরু হয়। কিন্তু আজকাল তমলুক রাজবাড়ির দুর্গাপূজা সার্বজনীন হয়ে উঠেছে এবং পুরোনো রাজবাড়ির ভাঙা দেয়ালের বাইরে, বড় বড় প্যান্ডেলের ভেতরে অনুষ্ঠিত হয়। যাতে স্থানীয় জনগণ এবং রাজপরিবারের সদস্য উভয়ই সমানভাবে অংশগ্রহণ করে।

এক কথায় হাজার বছরের ইতিহাস নিয়ে ইটের পাঁজরের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে এই তাম্রলিপ্ত প্রাসাদ।

এই রাজপরিবারের 67 তম বংশধর সৌরেন্দ্র রায় বলেছেন যে এই বাড়িটি আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া অধিগ্রহণ করেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের দ্বারা কোনও সুরক্ষামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।